বম্বে হাইকোর্ট বর্তমানে একটি পিআইএল-এ নিঃস্ব প্রবীণ নাগরিকদের ভুলে যাওয়ার আগ্রহ নিয়ে পর্যবেক্ষণ জারি করেছে, যারা সাধারণত রাস্তায় বাস করে, জাতীয় কর্তৃপক্ষ এবং কেন্দ্রীয় সরকারকে ব্যবহার করে।
হেরম্ব রামচন্দ্র কুলকার্নি এবং অন্য একজনের মাধ্যমে দায়ের করা পিআইএলটি দাবি করেছে যে যদিও কমপক্ষে 5টি একজাতীয় সাহায্য প্রকল্প রয়েছে, দুটি রাজ্য সরকারের এবং তিনটি কেন্দ্রীয় সরকারের, এই প্রকল্পগুলির জন্য দেওয়া আর্থিক সহায়তা হল অসাধারণভাবে অপর্যাপ্ত, উদাহরণস্বরূপ, পঁয়ষট্টি বা তার বেশি বয়সের একজন প্রবীণ নাগরিকের কোনো সমস্যা নেই এমন একটি পরিমাণের অধিকারী যা প্রতি মাসে 1,000 টাকার বেশি নয়। এই পরিমাণ, আবেদনকারীর মতে, অসাধারণভাবে অপর্যাপ্ত এবং প্রবীণ বাসিন্দাদের জন্য যাদের জন্য স্কিমগুলি তৈরি করা হয়েছে তারা আর এত অল্প পরিমাণে গল্প বলার জন্য বেঁচে থাকার অবস্থানে থাকবে না।
এটি অতিরিক্তভাবে দাবি করা হয় যে রাস্তায় গৃহহীনদের বসবাসের জন্য এবং গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের দামে খাড়া ঊর্ধ্বমুখী ঝাঁকুনির জন্য কোনও দুর্দান্ত তৈরি এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা সম্পত্তি নেই, এই ধরনের নিঃস্ব যারা এখন তাদের জীবিকা অর্জনে সক্ষম নয় তারা অতিরিক্তভাবে অনাহারে থাকতে পারে এবং এর মধ্য দিয়ে যেতে পারে। কোন শেষ নাই.
বিচারপতি সুনীল বি. শুক্রে এবং বিচারপতি অনিল এল. পানসারের নাগপুর ডিভিশন বেঞ্চ 28.08.2019 তারিখের সরকারি রেজোলিউশনের মাধ্যমে দীর্ঘকাল অতিক্রম করেছে যা অসহায় প্রবীণ নাগরিকদের জন্য 5টি স্বতন্ত্র সাহায্য প্রকল্পের তালিকা করে৷
বেঞ্চ প্রাথমিকভাবে উল্লেখ করেছে, মনে হচ্ছে দেশ এবং কেন্দ্রীয় সরকারের সহায়তায় আরও বড় কিছু অর্জন করা দরকার।
“অবশ্যই, এটি এমন কিছু হবে যা রাজ্যের কভারেজ তৈরির ক্ষেত্রের মধ্যে থাকবে তবে রাজ্যের বীমা নীতিগুলি সাংবিধানিক ইচ্ছা এবং দর্শনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া উচিত,”
-বেঞ্চ পর্যবেক্ষণ করেছে।
আদালত মতামত দিয়েছে যে মহারাষ্ট্রে যা সরবরাহ করা হয়েছে তা বিভিন্ন রাজ্যের মাধ্যমে দেওয়া সাহায্যের চেয়ে অনেক কম। দিল্লিতে, সাহায্য, উদাহরণস্বরূপ, প্রতি মাসে 4,500 টাকা, যেমন পিটিশনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভারতের সংবিধান ব্যবহার করে আদালতের উপর আরোপিত বাধ্যবাধকতার হালকা বিবেচনায় এই সমস্যাগুলির দিকে নজর দেওয়ার সময়, হাইকোর্ট উত্তরদাতাদের একটি নোট জারি করেছে।